সম্প্রীতির বন্ধনকে সুদৃঢ় করি
১৯৭৫ এর পর কিছু বিশ্বাস ঘাতক ক্ষমতা লোভী নরপিশাচদের কারণে জাতির জনকের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ ধীরে ধীরে হয়ে উঠে ধর্মান্ধদের চারণভূমি।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ধর্মান্ধদের বিতাড়িত করে স্বাধিন
করেছিলেন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ।আমাদের এনে দিয়েছেন হিন্দু,মুসলিম,বু্দ্ধ,খৃষ্টান
ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে একই সাথে মিলেমিশে সম্প্রীতির বন্ধনে আবদ্ব হয়ে বসবাস যোগ্য এক
বাংলাদেশ।কারণ বঙ্গবন্ধু ১৯৪৭ পরর্বতীতি সময় সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় মানুষের রক্তস্রোত
বইতে দেখেছেন,পাকিস্তান নামক রাষ্ট গঠনের পর দেখেছেন ধর্মের নামে বর্ণবৈষম্য এবং তিনি
তা হৃদয় দিয়ে উপলব্ধি করেছিলেন বর্ণবৈষম্য উগ্রবাদ ও সম্প্রদায়ীকতা কত ভয়ঙ্কর হতে পারে,যা
একটি জাতির অস্হিত্ব বিলিন করে দিতে যথেষ্ট।
তাইতো বঙ্গবন্ধু ধর্মে নামে রাজনীতি করা নিষিদ্ধ করেছিলেন সদ্য স্বাধিন
বাংলাদেশে।জাতির জকন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান‘র মূল ৪নীতির
একটি ছিল ধর্মনিরপেক্ষতা যেটি আমাদের স্বাধিন বাংলাদেশের সংবিধানের অংশ।কিন্তু এই অভাগা
জাতির দুর্ভাগ্য ১৯৭৫ এর পর কিছু বিশ্বাস ঘাতক ক্ষমতা লোভী নরপিশাচদের কারণে জাতির
জনকের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ ধীরে ধীরে হয়ে উঠে ধর্মান্ধদের চারণভূমি। আমরা
জানি কোন ধর্মেই ধর্মান্ধ হতে বলেনা,কোন ধর্মেই সাম্প্রদায়িকতা,উগ্রতা অশান্তির শিক্ষা
দেয়না,প্রত্যেক ধর্মিই শান্তি,সৌহার্দ ও সম্প্রীতির বাণী প্রচার করে।
তাই আসুন আমরা সাম্প্রদায়িক,উগ্রবাদ পরিহার করে একে অন্যের ধর্মের অবমাননা
নাকরে সম্প্রীতির মধ্যদিয়ে বঙ্গবন্ধুর অসম্প্রদায়িকত সম্প্রীতির সোনার বাংলা ও জাতির
জনকের কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনারর ডিজিটাল বাংলায় সম্মিলিত ভাবে সম্প্রীতির বন্ধনকে
সুদৃঢ় করি।
No comments